আমাদের সবার মুখেই নানা ধরনের জীবাণু থাকে । কিন্তু আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি হওয়ার জন্য সেই সব জীবাণু শরীরের ক্ষতি করতে পারে না। কিন্তু শিশুর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বড়দের তুলনায় অনেক কম। তাই যে জীবাণু আপনার কোনো ক্ষতি করতে পারছে না, তা কিন্তু আপনার বাচ্ছার শরীরে রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
নবজাতক আদর করতে, তাকে কোলে নিতে আমরা সবাই পছন্দ করি। কিন্তু খেয়াল রাখা উচিৎ যে জন্মের কয়েক মাস পর পর্যন্ত শিশুকে চুমু খাওয়ার আগে কিছু সাবধানতা জরুরি। কেউ যেন তাকে চুম্বন না করে।
অন্য কেউ তো বটেই তার সাথে বাবা – মাও নবজাতক শিশুকে চুমু খাবেন না। বিশেষ করে তাদের মুখে চুমু খাওয়া মানে আপনার রোগ জীবাণু শিশুর শরীরে ঢুকে যাওয়ার সম্ভবনা থাকে ।
আপনি হয়তো ভাবছেন যে আমার তো কোনো অসুখ নেই, তাহলে আমি চুমু খেলে কেন আমার সন্তানের অসুখ হবে?
আমাদের সবার মুখেই নানা ধরনের জীবাণু থাকে । কিন্তু আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি হওয়ার জন্য সেই সব জীবাণু শরীরের ক্ষতি করতে পারে না। কিন্তু শিশুর শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বড়দের তুলনায় অনেক কম। তাই যে জীবাণু আপনার কোনো ক্ষতি করতে পারছে না, তা কিন্তু আপনার বাচ্ছার শরীরে রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
তাই আপনার পরিবারের কেউ বা বাইরের কেউ যদি আপনার সন্তানকে চুম্বন করতে চায়, তাহলে তাকে মানা করুন। বিশেষ করে বাইরে থেকে যে এসেছে, তার মুখে ও হাতে বা জামাকাপড়ে জীবাণু থাকতে পারে ।
বর্তমান করোনাকালীন সময়ে বাইরে থেকে কেউ এসে সরাসরি শিশুর কাছে না যায় সেদিকেও খেয়াল রাখা উচিৎ। বাইরের জামাকাপড় ছেড়ে সাবান দিয়ে হাত মুখ ধুয়ে তারপরই শিশুর কাছে যেতে হবে।