আপনি ইনকাম করছেন তবুও সঞ্চয় করতে পারছেন না তবে প্রতিদিন কপ্পুর জ্বালালে তার সমাধান হতে পারে।
দৈনন্দিন জীবনে আমরা কপ্পুরকে পুজা-পার্বনে এবং ঘরে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করে থাকি। এছাড়াও কপ্পুরের আরও অনেক উপকারিতা আছে, যেগুলোর সমন্ধে আমরা অনেকেই জানি না। আধ্যাত্বিক কাজে হোক বা শারীরিক কাজে কপ্পুরের গুনাগুন অনেক। এটা বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমানিত । চলুন জেনে নিই কপ্পুরের কিছু ব্যবহার
বাস্তুদোষ নিবারণে কপ্পুরকে ব্যবহার করা যায়। বাস্তুদোষের কারনে আমাদের জীবনে অনেক প্রবলেম হয়ে থাকে। বাড়িতে কোথায় প্রবলেম তা যদি আমরা না জেনে থাকি তবে সকাল- সন্ধ্যা কপ্পুর জ্বালালে বাস্তুদোষ কেটে যেতে পারে।
এছাড়াও বাড়িতে কোন বাস্তুদোষ না থাকে তবুও সকাল- সন্ধ্যা কপ্পুর জ্বালালে দৈনন্দিন জীবনে আমাদের অনেক প্রভাব পড়ে। কপ্পুর জ্বালালে যে ধোঁয়া বের হয় তা আমাদের মনকে শান্ত করে। বাড়িতে যদি কোন নেগেটিভ শক্তি থেকে থাকে তবে তা দূর হয়ে যায়। এছাড়া স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কলাহোল হলে কপ্পুর জ্বেলে ঘরে রাখলে তা ধীরে ধীরে দূর হয়ে যায়।
যদি আর্থিক সমস্যা থেকে থাকে। আপনি ইনকাম করছেন তবুও সঞ্চয় করতে পারছেন না তবে প্রতিদিন কপ্পুর জ্বালালে তার সমাধান হতে পারে। একটি লাল গোলাপের পাপড়ির মধ্যে কপ্পুর রেখে তা দেবী ভাগবতী সামনে রেখে ৪৩ দিন ধরে জ্বালালে আর্থিক সমস্যার সমাধান হতে পারে। এছাড়াও ঘীয়ের মধ্যে কপ্পুর রেখে জ্বালিয়ে তার ধোঁয়া গোটা বাড়িতে দিয়ে তুলসি তলায় বা মন্দিরে রাখলে এর সমস্যার সমাধান হতে পারে।
ব্ল্যাক ম্যাজিকের হাত থেকে মুক্তির জন্য কপ্পুর বিশেষ কার্যকারি। গরুর গোবরের মধ্যে কপ্পুর রেখে জ্বালিয়ে ঘরের বাইরে রাখলে কেউ কোন ক্ষতি করতে পারে না।
এছাড়াও কপ্পুরের অনেক গুন আছে। মশা নিবারণে কপ্পুর বিশেষ কার্যকারি। কেউ যদি নিমপাতার মধ্যে কপ্পুর রেখে জ্বালিয়ে ঘরের মধ্যে রাখলে ঘরেতে মশার উপদ্রব কমে যায়।