– উপকরণ –
চারটি পমফ্রেট মাছ, নারকেল কোরা, জল ঝরানো টক দই, কালো সরষে বাটা, সাদা সরষে বাটা, পোস্ত বাটা, কাঁচা লঙ্কা বাটা, কাঁচা সরষের তেল, নুন, হলুদ, কয়েকটি চেরা কাঁচা লঙ্কা, কলাপাতা।
– পদ্ধতি –
প্রথমে পমফ্রেট মাছ গুলোকে ভাল করে কেটে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিতে হবে। একটি পাত্রে মাছগুলোকে নিয়ে তার মধ্যে তিন চামচ মতো জল ঝরানো টক দই, কালো সরষে সাদা সরষে পোস্ত কাঁচালঙ্কা দিয়ে তৈরি বাটার মিশ্রন তিন চামচ মতন, নারকেলের কুড়ানো বড় চামচ এর তিন চামচ, প্রয়োজনমতো নুন সামান্য হলুদ কয়েকটি চেরা কাঁচা লঙ্কা সবটা দিয়ে পমফ্রেট মাছ গুলোকে ভালো করে মাখতে হবে হাতের সাহায্যে।
তারপর একটি বড় সাইজের কলাপাতা নিয়ে ভালো করে পাতার দুই দিক হালকা গরম করতে হবে যাতে কলাপাতা টি নরম হয়ে যায়। এবার গ্যাস জ্বালিয়ে কড়াইয়ে সর্ষের তেল দিতে হবে। কড়াইতে তেল গরম হওয়ার সময়ের মধ্যেই পমফ্রেট মাছ গুলিকে পুরো মিশ্রন সমেত কলাপাতায় সুন্দরভাবে সারি করে সাজিয়ে দিতে হবে। এক্ষেত্রে কলাপাতা টি লম্বা ও বড়ো মাপের নেওয়া বাঞ্ছনীয়।
মাছ সমেত কলাপাতা টি ফুটন্ত তেলের ওপর আসতে করে বসিয়ে দিয়ে লম্বা পাথরের একটি অংশজুড়ে দিতে হবে মাছগুলির উপরে। একটি বড় পাত্র কড়াইয়ের মুখ বন্ধ করার জন্য ঢাকা দিতে হবে। হালকা আঁচে এভাবে ৩০ মিনিট মতো রান্না করতে হবে। রান্না করতে করতে কলা পাতা উল্টানোর এই ক্ষেত্রে কোনো প্রয়োজন নেই। আধঘন্টা পর যখন মাছটি পুরোপুরি সিদ্ধ হয়ে আসবে এবং পাতার একদিক কালো হয়ে যাবে তখন গ্যাস অফ করে কড়াই থেকে মাছগুলোকে কলাপাতা সমেত একটি সার্ভিং ট্রেতে নিতে হবে এবং গরম গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন পমফ্রেট পাতুরি।
- Details of reiki symbols: রেইকি সিম্বলের উৎপত্তি, গুরুত্ব ও কার্যকারিতা
- পিরিয়ডের পর সঠিক সময় প্রেগনেন্সি প্ল্যানিং
- মা কালীর আবির্ভাব কেন হল ? পুরাণের গল্প
- রেইকি থেরাপি দিয়ে রোগ নিরাময় করুন
- ধনতেরাস, কালি পুজো অমাবস্যা, ভাইফোঁটার সঠিক সময় কখন
- পূজোর প্ল্যান । নতুন সিনেমা । অগ্নিকা মিডিয়া ওয়ার্কস