পৃথিবীর অষ্টম আশ্চর্য ওরা…… পৃথিবী বলাটা বোধহয় ভুল হলো কারণ ওরা থাকে পৃথিবীর বাইরে কোথায় কিভাবে থাকে সেটা কেউ জানে না, কিন্তু একটা জিনিসে তারা বিস্তর অধিকার লাভ করেছে এবং বিশেষ রিসার্চ এ তার প্রমাণও পাওয়া গেছে।
হ্যাঁ এখানে আমি অন্য গ্রহের প্রাণী যাকে পৃথিবীতে ‘ এলিয়েন ‘ বলা হয় তার কথাই বলছি এবং যে জিনিসে তারা বিস্তার অধিকার লাভ করেছে তা হল ‘ জ্ঞান ‘। আজ থেকে 75 হাজার বছর আগে অর্থাৎ মিশরীয় সভ্যতার শুরু হওয়া 60 থেকে 70 হাজার বছর আগে এদের প্রথম আগমন করে পৃথিবীতে। ডাইনোসরদের যুগ শেষ হওয়ার বেশ কয়েক কোটি বছর পর আবার নতুন করে সব শুরু হয় এবং পৃথিবীতে মানুষের আবির্ভাব ঘটে। তখন মানুষ অনেক কিছু শিখে গেছে অনেক উন্নতি করেছে অর্থাৎ তারা বিভিন্ন ট্রাইবাল প্রজাতিতে ভাগ হয়ে বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে আছে কত রকম প্রজাতি তা বলা মুশকিল ভারতবর্ষেই নাকি পনেরশো উপর প্রজাতি ছিল।
সু – গন্ধি দিয়ে প্রতিকার ও শান্ত করুন গ্রহদের
দক্ষিণ আমেরিকায় এরই মধ্যে একটি বিস্ময়কর ঘটনা ঘটে গেল, বিশেষ কিছু জায়গায় যেমন নাস্কা ( পেরু ) তে এক রাতে তৈরি হওয়া geoglyphs যা নাকি ভগবানের হাতের লেখা এবং এটা শুধু ভগবানই করতে পারে; এছাড়াও আরও এমন একরাত্রিতে গড়ে ওঠা জিওমেট্রিক্যাল ডিজাইন পাথরে খোদাই করা পাওয়া গেল যেগুলো তখনকার সময় মানুষের দ্বারা করা সম্ভব নয়।।
পরবর্তীকালে পেরুভিয়ান আর্কিওলজিস্ট Toribo Mejia xesspe এই চিহ্নগুলি পড়ার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু পুরোপুরি সফল হননি। পরবর্তীকালে হাজার হাজার বছর পর অর্থাৎ এখনকার বর্তমান সময়ে আর্কিওলজিস্টরা রিসার্চ করতে গিয়ে জানতে পেরেছেন নাস্তার বাসিন্দাদের কাছ থেকে সেই সময়কার কথা এর আগে লেখায় উল্লেখ করা হয়েছে সেই সময় আকাশ থেকে ভগবান গোল তিনকোনা উড়ন্ত রথে নেমে এসে ওইসব বানিয়েছে এবং তাদের কাছে নাকি আজকের প্রজন্মের সব টেকনোলজি ছিল।
অনেকের বিশ্বাস তারা আজও পৃথিবীতে আসে, অর্থাৎ হাজার লক্ষ বছর আগে যখন পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব ছিলনা সেই সময় কোন গ্রহে কথাও জানা নেই আজকের দিনে পৃথিবীতে যে ধরনের টেকনোলজি আমরা ব্যবহার করি সেগুলো তারা ব্যবহার করত। এছাড়া সবচেয়ে বড় কথা হল বুদ্ধি এবং জ্ঞান বিস্তর অফুরন্ত জ্ঞান লুকিয়ে আছে তাদের কাছে কারণ ভাষার যখন আবিষ্কার হয়নি তখন পাথরের মাধ্যমে তারা H C E…..
এরকম কিছু অক্ষর লিখে দেখিয়ে গেছে, কিন্তু কিছু ভাষা বা চিহ্ন কেউ পড়তে পারেনি আজ অব্দি। আরো, আরো কত তারা যে জানে এবং কী কী যে তাদের কাছে আছে তা কেউ বলতে পারবেনা। বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে তারা এসে চলে যাওয়ার পর আকাশের রং এবং আবহাওয়া দুটোই বদলায় এটাও তাদের কীর্তি কিনা বলা যাবে না।
অচেনা সুচিত্রা সেন – দেখে নিন ফটো গ্যালারী
অর্থাৎ টেকনোলজি যদি বলতেই হয় তাহলে কোন সাইন্টিস্ট, প্রফেসর নয় এদেরই নাম প্রথম নেওয়া উচিত। আরো অনেক পুরনো ভারতীয় এবং বিদেশি সিভিলাইজেশন এ এদের আসার প্রমাণ পাওয়া গেছে বারবার; ইজিপ্ত শিরাও স্বীকার করেছেন তাদের পূর্বপুরুষরা এদের দর্শন পেয়েছেন এবং দ্বিতীয় উন্নতিতে এদেরই হাত আছে। তবে যত না উন্নতি তত না সর্বনাশী, মানে উন্নতি যত না করতে পারে তার চেয়েও বেশি সর্বনাশ করতে পারে; বলা হয় মিশর এবং দক্ষিণ আমেরিকায় যে উন্নতি সমস্ত শিল্পের ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছিল হঠাৎ নাকি গোটা শিল্পের পতন ঘটেছিল এক রাত্রের মধ্যে অর্থাৎ সমস্ত মানব জাতি এবং উন্নতি বিনাশ ঘটলো। কীভাবে ঘটল কেউ জানে না রয়ে গেল শুধু ভাঙা টুকরো বিচ্ছিন্ন অবাক করে দেওয়া কিছু চিহ্ন। তারপর আবার লক্ষ বছর পর নাকি একটু একটু করে শুরু হয়েছিল মানব জীবন এবং তাদের উন্নতি।
তারা কখন আসে? কেন আসে? কিভাবে এবং কি কারনে আসে? তা কেউ বলতে পারেনি আর হয়তো বলতেও পারবে না… ।।
- রিয়েলিটি শোর সিঙ্গার। Lyricist Goutam Susmit। Bangla Podcast Glass of Gossips
- শক্তি আরাধনা উপলক্ষে মানব সেবা
- বহুরূপী Bangla Film Review by Sujoya Ray
- বিভিন্ন শোতে ডাকা হয় না। Music Director Ashok Bhadra। Khobor Dobor Video
- Easy Steps To Write An Essay
- Bangla Natok Review : বাংলা নাটক “মারীচ সংবাদ” রিভিউ – কলমে সুজয়া